ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে প্রথম চারদিন রাজত্ব করেছিল বাংলাদেশ শেষ দিন পঞ্চম দিনে হারাতে পারেনি টাইগাররা । অভিষেক টেস্টে মায়ার্সের ডাবল সেঞ্চুরিতে লজ্জাজনক হার এড়াতে পারেনি টাইগাররা। ক্যারিবিয়ানরা ৩ উইকেটে জয় লাভ করে।
পাঁচ দিনের টেস্ট ম্যাচে প্রথম চারদিন বাংলাদেশ খুব ভালো অবস্থানে ছিল। কিন্তু দুই অভিষিক্ত ব্যাটসম্যান মায়ার্স এবং বোনারের ২১৬ রানের বড় পার্টনারশিপ-ই টাইগারদের হারের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
প্রথম ইনিংসে মেহেদী হাসান মিরাজের সেঞ্চুরি ও সাদমান-সাকিবের হাফ সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ৪৩০ রান। জবাবে ক্যারিবিয়ানরা ব্যাটিং করতে নেমে ২৫৯ রানে অল-আউট হয়।
দ্বিতীয় ইনিংসে অধিনায়ক মমিনুলের সেঞ্চুরি ও লিটন দাসের হাফ সেঞ্চুরিতে টাইগাররা ২২৩ রান করে ইনিংস ঘোষণা করে। সাকিব আল হাসান ইঞ্জরির কারণে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিং-বোলিং করতে পারেন নি। মমিনুল হক মনে করেন সাকিব আল হাসান মাঠে থাকলে বোলিং আরো গোছানো হতো।
দুই ইনিংস মিলিয়ে মেহেদী হাসান মিরাজ ৮ উইকেট নেন।
টস: বাংলাদেশ
বাংলাদেশ: ৪৩০/৭ (১ম ইনিংস)
তামিম ৯, নাঈম ২৪, শান্ত ২৫, মুমিনুল ২৬, মুশফিক ৩৮, লিটন ৩৮, সাদমান ৫৯, সাকিব ৬৮, মিরাজ ১০৩।
গ্যাব্রিয়েল ১/৬৯, রোচ ১/৬০ বনার ১/১৬, কর্নওয়াল ২/১১৪, ওয়ারিকান ৪/১৩৩।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ২৫৯/১০ (৯৬.১-ওভার)
জসুয়া ১২*, বনার ১৭, মেয়ার্স ৪০, জসুয়া ৪২, ব্ল্যাকউড ৬৮, ব্রাথওয়েট ৭৬।
তাইজুল ২/৮৪, নাঈম ২/৫৪, মুস্তাফিজ ২/৪৬, মিরাজ ৪/৫৮।
বাংলাদেশ: ২২৩/৮ (৬৭.৫ ওভার-ইনিংস ঘোষণা)
মুশফিক ১৮, লিটন ৬৯, মুমিনুল ১১৫।
গ্যাব্রিয়েল ২/৩৭, কর্নওয়াল ৩/৮১, ওয়ারিকান ৩/৫৭।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ৩৯৫/৭ (৯৭-ওভার)
ব্রাথওয়েট ২০, ক্যাম্পবেল ২৩, বনার ৮৬,মেয়ার্স ২১০*।
তাইজুল ২/৯১, মিরাজ ৪/১১৩।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৩ উইকেটে জয় লাভ করে।
সবধরনের অর্গানিক ফুড, ২০০+ আয়ুর্বেদ ঔষধ ও খেলার সামগ্রী ঘরে বসেই অর্ডার করুন আমাদের শপ থেকে- https://shop.healthd-sports.com