ব্লাড ইনফেকশন কেন হয় সে সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই ধারণা নেই বললেই চলে। রক্তে ব্যাক্টেরিয়া আক্রমণ হলে একে ব্লাড ইনফেকশন বলে। ব্লাড ইনফেকশন কেন হয় সে সম্পর্কে জানাটা জরুরি।
রক্ত দূষণ বা ব্লাড ইনফেকশন হলে বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দেয় যেমন দেহের তাপমাত্রা ওঠা নামা করা ,হার্ট রেট এবং শ্বাস যন্ত্রের হার বৃদ্ধি ইত্যাদি। লক্ষ্মণগুলো দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের চিকিৎসা নিতে হবে। আসুন আমরা জেনে নিই ব্লাড ইনফেকশন হয় কেন এবং এর লক্ষণ ও প্রতিকার।
রক্তক্ষরণ বন্ধের (পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া মুক্ত) মেডিসিন কিনুন আমাদের শপ থেকে!
Table of Contents
ব্লাড ইনফেকশন কি
ইনফেকশন বলতে বোঝাই এক ধরনের সংক্রমন। রক্তে ব্যাক্টেরিয়া আক্রমন করলে একে ব্লাড ইনফেকশন বলা হয়। রক্তে যখন সংক্রমণ হয় তখন ব্লাড ইনফেকশন হয়। সংক্রমণের কারনে এর বিষ মুল জায়গা থেকে রক্ত প্রবাহে ছড়িয়ে পড়ে ফলে ব্লাডে ইনফেকশন দেখা দেয়। রক্তে ইনফেকশন একটি গুরুত্বর অবস্থা যা থেকে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে।
>> ব্লাড ক্যান্সারের লক্ষণসমূহ | এটি কেন হয়? প্রতিরোধক খাবার, ব্লাড ক্যান্সার কী ভালো হয়?
অতএব, এর জন্য জরুরী ইনটেনসিভ চিকিৎসা নেয়া প্রয়োজন। এটি একটি মায়ক্রোবিয়াল সংক্রমণের জটিলতা।
রক্তে ইনফেকশন হলে আমাদের শরীরের তাপমাত্রা উঠানামা করা,হার্ট রেট এবং শ্বাস যন্ত্রের হার বৃদ্ধি পাওয়া ইত্যাদি লক্ষণ গুলো দেখা দেয়।
ব্লাড ইনফেকশনের লক্ষণ এবং উপসর্গ
ব্লাড ইনফেকশন অনেক গুলো লক্ষ্মণ এবং উপসর্গের সাথে জড়িত। যার ফলে এর রোগ নির্নয় করা সমস্যা জনক হয়ে ওঠে। তবে সংক্রমণের তিনটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপসর্গ কে নির্নায়ক বলে মনে করা হয়। উপসর্গ গুলি হলোঃ
১.দেহের তাপমাত্রা কম বা বেশিঃ
ব্লাড ইনফেকশনের কারণে দেহের তাপমাত্রা অনেক সময় বেড়ে যাবে আবার কমেও যেতে পারে। তাপমাত্রা যখন ৩৮°সেলসিয়াসের বেশি হবে তখন জ্বর দেখা দিবে। আর তাপমাত্রা যখন ৩৬°সেলসিয়াসের নিচে চলে যাবে ফলে কাঁপুনি হবে।
২.হৃদয়ের স্পন্দন বৃদ্ধি পাওয়াঃ
ব্লাড ইনফেকশনের কারণে হৃদস্পন্দনের হার স্বাভাবিক এর চেয়ে বেশি হয়। স্বাভাবিক হৃদস্পন্দনের হার প্রতি মিনিটে ৬০থেকে ১০০ বার। মিনিটে যখন ১০০ বারের চেয়ে বেশি বলে মনে হবে তখন মনে করতে হবে হৃদয়ের স্পন্দন বৃদ্ধি পেয়েছে। হৃদয়ের স্পন্দন বৃদ্ধি পাওয়া কে ডাক্তারি ভাষায় ট্যাকিকার্ডিয়া বলে।
>> হার্টের সমস্যার লক্ষণ -এই ১২ টি সমস্যায় ডাক্তারের পরামর্শ নিন!
৩.শ্বাসযন্রের হার বৃদ্ধিঃ
অতএব, ব্লাড ইনফেকশন হলে শ্বাসযন্রের হার মানে শ্বাস প্রশ্বাসের হার বেড়ে যেতে পারে। এর মানে হলো একজন মানুষ এক মিনিটে যতবার শ্বাস নেয়। স্বাভাবিক শ্বাসের হার হলো প্রতি মিনিটে ১৬ থেকে ২০ বার। ইনফেকশনের কারণে শ্বাসের হার মিনিটে ২০ বারের বেশিও হতে পারে।
ব্লাড ইনফেকশন কেন হয়
ব্লাড ইনফেকশন এবং সংক্রমণ বিভিন্ন কারণে হয়ে থাকে। অস্বাস্থ্যকর খাবার, পরিবেশ এবং নিজেকে নোংরা রাখা ইত্যাদি কারনে ব্লাড ইনফেকশন হতে পারে।
অস্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণের ফলে রক্তে সংক্রমণ ঘটে। সৌচ কর্মের পর হাত পা না ধোঁয়া, নোংরা পোশাক পরিধান করা, বিছানার চাদর এবং নিজে পরিস্কার পরিছন্ন না থাকা এবং ঘর,বাড়ির আঙ্গিনা ইত্যাদি পরিস্কার পারিছন্ন না থাকার কারণে রক্তে সংক্রমণ হতে পারে।
>> মস্তিষ্কের জন্যে ক্ষতিকর অভ্যাস গুলো দূর করে নিজেকে পরিবর্তন করার উপায়
অতএব, ব্লাড ইনফেকশন কেন হয় এসম্পর্কে আমরা মোটামুটি একটা ধারণা পেয়েছি। এক্ষেত্রে জীবনধারার পরিবর্তন আনলে ব্লাড ইনফেকশন প্রতিরোধ করা সম্ভব।
সবধরনের অর্গানিক ফুড, ২০০+ আয়ুর্বেদ ঔষধ ও খেলার সামগ্রী ঘরে বসেই অর্ডার করুন আমাদের শপ থেকে- https://shop.healthd-sports.com
আসসালামুয়ালাইকুম স্যার,, আমার মাঝে মাঝে গলার দুই পাশ থেকে একটা চাপ অনুভব হয় এবং দুই হাত অনিচ্ছাকৃত ভাবে মুষ্টিবদ্ধ হয়ে যায় , এমনিতেই সব কিছু ঠিক আছে কিন্তু আমার মনে হয় কেন হাত অনিচ্ছাকৃত ভাবে মুষ্টিবদ্ধ হয়েযায় ।তবে হ্যাঁ আমি আট থেকে পনেরো ঘন্টা যাবত পরিশ্রম করি এবং সংসার ঠিক রাখতে শরীরের পূর্ণ পুষ্টিকর দিতে পারিনা, এজন্য শরীর প্রায় সময় একটু দূর্বল থাকে।যাই হোক স্যার আমাকে এ কিছু জানালে উপকৃত হবো আশা করছি। কোন সমস্যা আছে কি না জানতে চাই।।
Apnr thyroid,parathyroid,calcium egulor problem hote pare…ekjon endocrinologist dekhate paren.